পার্থপ্রতিম কাঞ্জিলাল






মহাদশমী অথবা মহালয়া

মহাদশমী। বামপন্থীদের পুজোপ্যাণ্ডেলে যেতেন মাসীমা, কবি প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের মা কঁল্যাণী বন্দ্যোপাধ্যায়। সাধারণ শাড়িজামা, অলংকারও বিশেষ পরতেন  না,কখনও চা খেতেন একটু, কখনও একটা সিঙাড়া, কথা বলতেন, স্টলের বইপত্র উল্টোতেন; সমস্ত অবয়ব থেকে সোনাঝুরি ঝরে পড়ত, অবশ্য তাহা তো প্রসন্ন রোদ্দুরের জন্য, যে রোদ্দুর আজ উঠেছিল। আজই একটি বামপন্থী পত্রিকা ‘নতুন পথ এই সময়’ – এর কপি পেলাম। তখন আঙুলে প্রবল যন্ত্রণা নিয়ে খেতে বসেছি। হ্যাঁ, মানুষের জলধিবদল হয়, আমারও হয়েছে। আমি এখন বামপন্থীদের পাঠক, সমর্থক, পারলে লেখক হতে চাই। পাঠক অবশ্য বরাবরই ছিলাম। মনে হচ্ছে, ওখানেই আমার মুক্তি আছে।

১৯।১০। ২০১৮

No comments:

Post a Comment

একঝলক

সম্পাদকীয়-র পরিবর্তে

এক আশ্রমে গুরু এবং তার শিষ্যরা যখন সান্ধ্যকালীন ধ্যান শুরু করে তখন সেখানে আশ্রিত বিড়াল খুব শব্দ করায় তাদের ধ্যানের ব্যাঘাত ঘটে। গুরু ত...

পছন্দের ক্রম